শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪

বাগমারায় মহিলাদের ৮০ ভাগ ভোট এনামুল হক এমপির

SONALISOMOY.COM
ডিসেম্বর ২৯, ২০১৮
news-image

সাজেদুর রহমান ও শামীম রেজা: রাজশাহী-৪(বাগমারা) আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিজয় ঘটাতে মহিলারা মূল ফ্যাক্টর। বাগমারায় পুরুষ ভোটারের চেয়ে মহিলা ভোটারের সংখ্যা তুলনা মূলক ভাবে বেশি। পুরুষ ভোটাররা এদিক সেদিক চিন্তা ভাবনা করলেও মহিলারা তেমনটি করে না। মহিলা ভোটররা চাই শান্তিপূর্ণ ও ভাল ভাবে জীবন জাপন করতে। তারা কোন ভাবেই অশান্তি চাই না।

জানাগেছে, মহিলারা সারা জীবন উন্নয়নের পক্ষে সমর্থন দিয়ে গেছে তাদের ভোটের মাধ্যমে। ভোট প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক অধিকার। তাদের প্রকৃত সমর্থন ভোটের মাধ্যমেই দিয়ে থাকেন। ভোটাররাই নির্ধারণ করেন কে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করবেন।

দীর্ঘদিন থেকে মহিলা উন্নয়নের পক্ষেই তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে আসছে। পুরুষরা নানা সময় বিভিন্ন প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেন। সে দিক দিয়ে নারীরা যেহেতু বাড়িতে বেশি থাকে তাই তারা ভালো ব্যক্তি বা প্রার্থীকে ভোট দেন।

উপজেলার ১৬টি ইউনিয়ন আর ২টি পৌরসভা নিয়ে বাগমারা আসন গঠিত। এই আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৭৭ হাজার ৮শত ৬৬ জন। পুরুষ ভোটার সংখ্যা ১লাখ ৩৮ হাজার ৬ শত ৩৪ জন। অপরদিকে মহিলা ভোটার সংখ্যা ১লাখ ৩৯ হাজার ২ শত ৩২জন।

বিগত বিএনপি সরকারের সময়ে বাগমারা ছিল জঙ্গি অধ্যূষিত জনপদ। সে সময় বাংলাভাই, জেএমবি আর সর্বহারার দৌরাত্ম ছিলো সারাক্ষণ। তখন উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি সহ অনেককেই তাদের নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। হত্যা কান্ডের শিকার হয়েছে বেশকিছু চেয়ারম্যান সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিকে। বাড়িতে ঠিক মতো ঘুমাতে পারেনি হাজার হাজার লোকজনকে।

সেদিক থেকে আ’লীগ সরকারের ১০ বছরে উপজেলা জুড়ে হয়েছে নানা প্রকার উন্নয়ন মূলক কাজ। উপজেলা সদর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত এলাকায় লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হয়েছে পুুরো উপজেলা। যোগাযোগ ব্যবস্থায় হয়েছে আমূল পরিবর্থন। নির্বিঘ্নে দিরাবাত্রি চলাচল করতে পারছে লোকজন।

সেভাবে দেখতে গেলে পুরুষ ভোটারের চেয়ে মহিলা ভোটারের উপস্থিতি ঘটবে চোখে পড়ার মতো। অন্যান্য সময়ে মহিলারা প্রার্থী দেখে শুনে ভোট দিলেও এবার ঘটবে উল্টোটা। ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের নৌকায় মহিলাদের ভোট পড়বে প্রায় শতকরা ৮০-৮৫ ভাগ। উন্নয়নের পক্ষে সমর্থন দিতে এরই মধ্যে প্রস্তুত নারী ভোটাররা।

রাত পোহালেই ভোট। আর এই ভোটে পুরুষ ভোটার নারী ভোটার থেকে সামান্য কম হলেও ব্যবধান হবে অনেক। এরই মধ্যে উপজেলার মহিলা ভোটাররা ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের প্রতি পূর্ণ সমর্থন প্রকাশ করেছেন।
উপজেলার মাড়িয়া ইউনিয়নের সাঁকোয়া গ্রামের কল্পনা আক্তার নাছিমা বলেন, আমরা শান্তি চাই। সুন্দর ভাবে যাতে বসবাক করতে পারি তাই আবারও নৌকায় ভোট দিবো। নৌকায় ভোট দিলে এলাকার উন্নয়ন হয়।

এদিকে গনিপুর ইউনিয়নের বাগমারা গ্রামের আফরোজা বেগম বলেন, ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক এমপি হওয়ার পর থেকে বাগমারায় আর সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সৃষ্টি হয়নি। মহিলারা এসব পছন্দ করে না এবার মহিলারা বিপুল ভোটের ব্যবধানে নৌকার বিজয় ঘটাবো। বেশ কয়েকটি ইউনিয়নে গিয়ে মহিলাদের সাথে কথা বলে ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের কথায় শোনাগেছে।

মহিলাদের ভাষায় এমন এমপি আমরা এর আগে কখনও পায়নি। এনামুল হককে আমরা আর হারাতে চাই না। আমরা সবাই মিলে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে এনামুল হককে বিজয়ী করবো।

উপজেলার ১৬টি আর ২টি পৌরসভার ১০৬টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ১০৬ টি ভোট কেন্দ্রের ৫৫৮টি কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে ভোট গ্রহণ। এর মধ্যে ৪৭৮টি হচ্ছে স্থায়ী কক্ষ আর ৮০টি হচ্ছে অস্থায়ী। এদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে এরই মধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন। বাগমারায় নারীদের ৮০ ভাগ ভোট এনামুল হক এমপির
সাজেদুর রহমান ও শামীম রেজা

রাজশাহী-৪(বাগমারা) আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিজয় ঘটাতে মহিলারা মূল ফ্যাক্টর। বাগমারায় পুরুষ ভোটারের চেয়ে মহিলা ভোটারের সংখ্যা তুলনা মূলক ভাবে বেশি। পুরুষ ভোটাররা এদিক সেদিক চিন্তা ভাবনা করলেও মহিলারা তেমনটি করে না। মহিলা ভোটররা চাই শান্তিপূর্ণ ও ভাল ভাবে জীবন জাপন করতে। তারা কোন ভাবেই অশান্তি চাই না।

জানাগেছে, মহিলারা সারা জীবন উন্নয়নের পক্ষে সমর্থন দিয়ে গেছে তাদের ভোটের মাধ্যমে। ভোট প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক অধিকার। তাদের প্রকৃত সমর্থন ভোটের মাধ্যমেই দিয়ে থাকেন। ভোটাররাই নির্ধারণ করেন কে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করবেন।

দীর্ঘদিন থেকে মহিলা উন্নয়নের পক্ষেই তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে আসছে। পুরুষরা নানা সময় বিভিন্ন প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেন। সে দিক দিয়ে নারীরা যেহেতু বাড়িতে বেশি থাকে তাই তারা ভালো ব্যক্তি বা প্রার্থীকে ভোট দেন।

উপজেলার ১৬টি ইউনিয়ন আর ২টি পৌরসভা নিয়ে বাগমারা আসন গঠিত। এই আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৭৭ হাজার ৮শত ৬৬ জন। পুরুষ ভোটার সংখ্যা ১লাখ ৩৮ হাজার ৬ শত ৩৪ জন। অপরদিকে মহিলা ভোটার সংখ্যা ১লাখ ৩৯ হাজার ২ শত ৩২জন।

বিগত বিএনপি সরকারের সময়ে বাগমারা ছিল জঙ্গি অধ্যূষিত জনপদ। সে সময় বাংলাভাই, জেএমবি আর সর্বহারার দৌরাত্ম ছিলো সারাক্ষণ। তখন উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি সহ অনেককেই তাদের নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। হত্যা কান্ডের শিকার হয়েছে বেশকিছু চেয়ারম্যান সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিকে। বাড়িতে ঠিক মতো ঘুমাতে পারেনি হাজার হাজার লোকজনকে।

সেদিক থেকে আ’লীগ সরকারের ১০ বছরে উপজেলা জুড়ে হয়েছে নানা প্রকার উন্নয়ন মূলক কাজ। উপজেলা সদর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত এলাকায় লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হয়েছে পুুরো উপজেলা। যোগাযোগ ব্যবস্থায় হয়েছে আমূল পরিবর্থন। নির্বিঘ্নে দিরাবাত্রি চলাচল করতে পারছে লোকজন।

সেভাবে দেখতে গেলে পুরুষ ভোটারের চেয়ে মহিলা ভোটারের উপস্থিতি ঘটবে চোখে পড়ার মতো। অন্যান্য সময়ে মহিলারা প্রার্থী দেখে শুনে ভোট দিলেও এবার ঘটবে উল্টোটা। ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের নৌকায় মহিলাদের ভোট পড়বে প্রায় শতকরা ৮০-৮৫ ভাগ। উন্নয়নের পক্ষে সমর্থন দিতে এরই মধ্যে প্রস্তুত নারী ভোটাররা।

রাত পোহালেই ভোট। আর এই ভোটে পুরুষ ভোটার নারী ভোটার থেকে সামান্য কম হলেও ব্যবধান হবে অনেক। এরই মধ্যে উপজেলার মহিলা ভোটাররা ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের প্রতি পূর্ণ সমর্থন প্রকাশ করেছেন।
উপজেলার মাড়িয়া ইউনিয়নের সাঁকোয়া গ্রামের কল্পনা আক্তার নাছিমা বলেন, আমরা শান্তি চাই। সুন্দর ভাবে যাতে বসবাক করতে পারি তাই আবারও নৌকায় ভোট দিবো। নৌকায় ভোট দিলে এলাকার উন্নয়ন হয়।

এদিকে গনিপুর ইউনিয়নের বাগমারা গ্রামের আফরোজা বেগম বলেন, ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক এমপি হওয়ার পর থেকে বাগমারায় আর সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সৃষ্টি হয়নি। মহিলারা এসব পছন্দ করে না এবার মহিলারা বিপুল ভোটের ব্যবধানে নৌকার বিজয় ঘটাবো। বেশ কয়েকটি ইউনিয়নে গিয়ে মহিলাদের সাথে কথা বলে ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের কথায় শোনাগেছে।

মহিলাদের ভাষায় এমন এমপি আমরা এর আগে কখনও পায়নি। এনামুল হককে আমরা আর হারাতে চাই না। আমরা সবাই মিলে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে এনামুল হককে বিজয়ী করবো।

উপজেলার ১৬টি আর ২টি পৌরসভার ১০৬টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ১০৬ টি ভোট কেন্দ্রের ৫৫৮টি কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে ভোট গ্রহণ। এর মধ্যে ৪৭৮টি হচ্ছে স্থায়ী কক্ষ আর ৮০টি হচ্ছে অস্থায়ী। এদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে এরই মধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন। ৮০ ভাগ ভোট এনামুল হক এমপি’র
সাজেদুর রহমান ও শামীম রেজা

রাজশাহী-৪(বাগমারা) আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিজয় ঘটাতে মহিলারা মূল ফ্যাক্টর। বাগমারায় পুরুষ ভোটারের চেয়ে মহিলা ভোটারের সংখ্যা তুলনা মূলক ভাবে বেশি। পুরুষ ভোটাররা এদিক সেদিক চিন্তা ভাবনা করলেও মহিলারা তেমনটি করে না। মহিলা ভোটররা চাই শান্তিপূর্ণ ও ভাল ভাবে জীবন জাপন করতে। তারা কোন ভাবেই অশান্তি চাই না।

জানাগেছে, মহিলারা সারা জীবন উন্নয়নের পক্ষে সমর্থন দিয়ে গেছে তাদের ভোটের মাধ্যমে। ভোট প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক অধিকার। তাদের প্রকৃত সমর্থন ভোটের মাধ্যমেই দিয়ে থাকেন। ভোটাররাই নির্ধারণ করেন কে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করবেন।

দীর্ঘদিন থেকে মহিলা উন্নয়নের পক্ষেই তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে আসছে। পুরুষরা নানা সময় বিভিন্ন প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেন। সে দিক দিয়ে নারীরা যেহেতু বাড়িতে বেশি থাকে তাই তারা ভালো ব্যক্তি বা প্রার্থীকে ভোট দেন।

উপজেলার ১৬টি ইউনিয়ন আর ২টি পৌরসভা নিয়ে বাগমারা আসন গঠিত। এই আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৭৭ হাজার ৮শত ৬৬ জন। পুরুষ ভোটার সংখ্যা ১লাখ ৩৮ হাজার ৬ শত ৩৪ জন। অপরদিকে মহিলা ভোটার সংখ্যা ১লাখ ৩৯ হাজার ২ শত ৩২জন।

বিগত বিএনপি সরকারের সময়ে বাগমারা ছিল জঙ্গি অধ্যূষিত জনপদ। সে সময় বাংলাভাই, জেএমবি আর সর্বহারার দৌরাত্ম ছিলো সারাক্ষণ। তখন উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি সহ অনেককেই তাদের নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। হত্যা কান্ডের শিকার হয়েছে বেশকিছু চেয়ারম্যান সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিকে। বাড়িতে ঠিক মতো ঘুমাতে পারেনি হাজার হাজার লোকজনকে।

সেদিক থেকে আ’লীগ সরকারের ১০ বছরে উপজেলা জুড়ে হয়েছে নানা প্রকার উন্নয়ন মূলক কাজ। উপজেলা সদর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত এলাকায় লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হয়েছে পুুরো উপজেলা। যোগাযোগ ব্যবস্থায় হয়েছে আমূল পরিবর্থন। নির্বিঘ্নে দিরাবাত্রি চলাচল করতে পারছে লোকজন।

সেভাবে দেখতে গেলে পুরুষ ভোটারের চেয়ে মহিলা ভোটারের উপস্থিতি ঘটবে চোখে পড়ার মতো। অন্যান্য সময়ে মহিলারা প্রার্থী দেখে শুনে ভোট দিলেও এবার ঘটবে উল্টোটা। ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের নৌকায় মহিলাদের ভোট পড়বে প্রায় শতকরা ৮০-৮৫ ভাগ। উন্নয়নের পক্ষে সমর্থন দিতে এরই মধ্যে প্রস্তুত নারী ভোটাররা।

রাত পোহালেই ভোট। আর এই ভোটে পুরুষ ভোটার নারী ভোটার থেকে সামান্য কম হলেও ব্যবধান হবে অনেক। এরই মধ্যে উপজেলার মহিলা ভোটাররা ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের প্রতি পূর্ণ সমর্থন প্রকাশ করেছেন।
উপজেলার মাড়িয়া ইউনিয়নের সাঁকোয়া গ্রামের কল্পনা আক্তার নাছিমা বলেন, আমরা শান্তি চাই। সুন্দর ভাবে যাতে বসবাক করতে পারি তাই আবারও নৌকায় ভোট দিবো। নৌকায় ভোট দিলে এলাকার উন্নয়ন হয়।

এদিকে গনিপুর ইউনিয়নের বাগমারা গ্রামের আফরোজা বেগম বলেন, ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক এমপি হওয়ার পর থেকে বাগমারায় আর সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সৃষ্টি হয়নি। মহিলারা এসব পছন্দ করে না এবার মহিলারা বিপুল ভোটের ব্যবধানে নৌকার বিজয় ঘটাবো। বেশ কয়েকটি ইউনিয়নে গিয়ে মহিলাদের সাথে কথা বলে ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের কথায় শোনাগেছে।

মহিলাদের ভাষায় এমন এমপি আমরা এর আগে কখনও পায়নি। এনামুল হককে আমরা আর হারাতে চাই না। আমরা সবাই মিলে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে এনামুল হককে বিজয়ী করবো।

উপজেলার ১৬টি আর ২টি পৌরসভার ১০৬টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ১০৬ টি ভোট কেন্দ্রের ৫৫৮টি কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে ভোট গ্রহণ। এর মধ্যে ৪৭৮টি হচ্ছে স্থায়ী কক্ষ আর ৮০টি হচ্ছে অস্থায়ী। এদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে এরই মধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন।